ছেঁড়া দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমণ গাইড (Chera Dwip)

পরিচিতদেরকে জানাতে শেয়ার করুন

ছেঁড়া দ্বীপ (Chera Dwip) বাংলাদেশের প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্থানীয় ভাবে দ্বীপটি ‘ছেঁড়াদিয়া’ বা ‘সিরাদিয়া’ নামে পরিচিত। দক্ষিণের এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপে রয়েছে প্রচুর প্রাকৃতিক পাথর, প্রবাল এবং নারিকেল গাছ। দ্বীপের প্রায় অর্ধেকই জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানিতে ডুবে যায়। ছেঁড়া অর্থ বিচ্ছিন্ন বা আলাদা, আর মূল দ্বীপ-ভূখণ্ড থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্ন বলেই এ দ্বীপের নাম ছেঁড়া দ্বীপ। ৩ কিলোমিটার আয়তনের ছেঁড়া দ্বীপে ১০০ থেকে ৫০০ বর্গমিটার আয়তনের অনেকগুলো বিছিন্ন দ্বীপ রয়েছে।

ছেঁড়া দ্বীপ এ দেখা যায় প্রাকৃতির অপরুপ দৃশ্য। সামুদ্রের ঢেউ আর সারিসারি নারিকেল গাছ। প্রবাল পাথর ও পাথরের তৈরী প্রকৃতির বিভ্ন্নি কারুকার্য চোখে পড়বে ছেড়া দ্বীপে। জোসনা রাতে ছেড়া দ্বীপ সাজে তার অপরুপ সাজে। ভরা জোসনা রাতে যে কোন ভ্রমণপিপাসুর মনভরে যাবে ছেড়া দ্বীপ এর  অপরুপ শোভা অবলোকন করে। তাই অনেকে ভরা পূর্ণিমাতে ক্যাম্পিং করতে আসেন এই অপূর্ব ছেঁড়া দ্বীপে।

মহেশখালী দ্বীপ ভ্রমণ গাইড

কিভাবে ছেঁড়া দ্বীপ যাবেন

ঢাকা থেকে টেকনাফ যাবার উপায়

ঢাকা থেকে খুব সহজে বাসে করে সরাসরি টেকনাফে যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী, কলাবাগান, ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ ও আবদুল্লাহপুর থেকে শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, সৌদিয়া, এস আলম মার্সিডিজ বেঞ্জ, গ্রিন লাইন, সোহাগ পরিবহন, এস.আলম পরিবহন, মডার্ন লাইন, ইকোনো, ঈগল পরিবহন, স্টার লাইন, সেন্ট-মার্টিন ইত্যাদিইত্যাদি বাস সরাসরি টেকনাফ যায়। ভাড়া সাধারণত বাস ও ক্লাস অনুযায়ী ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। যদি শুধু সেন্টমার্টিন যেতে চান তাহলে ঢাকা থেকে সরাসরি বাসে টেকনাফ চলে যাওয়াটাই সবচেয়ে উত্তম। রাত ৮-১০ টার মধ্যে বাস রওনা দিলে সকাল ৮টার মধ্যে টেকনাফ পৌঁছে যাবেন।

কাপ্তাই লেক ভ্রমণ গাইড

প্রয়োজনে যোগাযোগ

শ্যামলী পরিবহন – আসাদ গেট কাউন্টার 01714-619173, কল্যাণপুর কাউন্টার 02-8091161, কলাবাগান কাউন্টার 02-9141047, আরামবাগ কাউন্টার 02-7194291, সায়েদাবাদ কাউন্টার 02-7541336।

হানিফ এন্টারপ্রাইজ – কল্যাণপুর 02-9010214, 01713-049540, 01713-049541, কোলাবাগান 01730-376342, 01713-402670, ফকিরাপুল 02-7191512, আরামবাগ 01730-376343, 01713-402631।

সৌদিয়া পরিবহণ – পান্থপথ কাউন্টার 01919-654926, 01919-654927, আরামবাগ কাউন্টার 01919-654932, 01919-654933, সায়দাবাদ কাউন্টার 01919-654856, 01919-654929, ফকিরাপুল কাউন্টার 01919-654858, গাবতলী কাউন্টার 01919-654863, 01919-6547।

গ্রিন লাইন – রাজারবাগ কাউন্টার 02-9342580, 02-9339623, আরামবাগ কাউন্টার 02-7192301, 01730-060009, ফকিরাপুল কাউন্টার 02-7191900, 01730-060013, কলাবাগান কাউন্টার 02-9133145, 01730-060006।

সোহাগ পরিবহন – গাবতলী কাউন্টার 01926-699348, সায়েদাবাদ কাউন্টার 01926-699367,কল্যাণপুর কাউন্টার 09606444777, কমলাপুর কাউন্টার 01926-696262।

এস.আলম পরিবহন – কমলাপুর কাউন্টার  02-8315087, 01917-720395, ফকিরাপুল কাউন্টার  02-7193961, গাবতলী কাউন্টার 01813-3293।

মডার্ন লাইন – গাবতলী কাউন্টার 01195412300, কল্যাণপুর কাউন্টার  01711985535, কলাবাগান কাউন্টার 01190867207, সায়েদাবাদ কাউন্টার 01190867211, 01190867212, ফকিরাপুল কাউন্টার 01190867208।

ইকোনো – কমলাপুর কাউন্টার  01963-622229, ফকিরাপুল কাউন্টার  01963-622226, 01963-622227, কল্যাণপুর কাউন্টার  01963-622224, গোপালবাগ কাউন্টার  01963-622232।

ঈগল পরিবহন – ফকিরাপুল কাউন্টার 01779-492952, সায়েদাবাদ কাউন্টার 01739-328045 গোলাপবাগ কাউন্টার 01973-328064।

স্টার লাইন – মিরপুর ১ কাউন্টার  01973-259507,  আরামবাগ কাউন্টার, 01973-259524, ফকিরাপুল কাউন্টার, 01973-259525 মাগদা কাউন্টার 01973-2595।

সেন্ট-মার্টিন – আরামবাগ কাউন্টার 01762-691341, 01762-691339, ফকিরাপুল কাউন্টার  01762691350,01762-691342, পান্থপথ কাউন্টার 01762-691364, কল্যাণপুর কাউন্টার 01762-691353।

 জাফলং ভ্রমণ গাইড

কক্সবাজার হয়ে টেকনাফ যাবার উপায়

প্রথমে ঢাকা থেকে কক্সবাজার এসে তারপর কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে হবে। ঢাকা থেকে প্রতিদিনই গ্রীন লাইন, সোহাগ, টিআর ট্রাভেলস, শ্যামলী, হানিফ, সৌদিয়া, ঈগল, এস আলম, সিল্ক লাইন, সেন্টমার্টিন ইত্যাদি অনেক বাস কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। বাস ভেদে ভাড়া ১০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও আপনি চাইলে ঢাকা থেকে বিমানে করে সরাসরি কক্সবাজার যেতে পারবেন।

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাবার উপায়

কক্সবাজার থেকে লোকাল বাস/মাইক্রো/জিপ/সিএনজি ভাড়া করে সহজে টেকনাফ যাওয়া যায়। কক্সবাজার হতে টেকনাফ যাওয়ার বাস ভাড়া ১৫০ টাকা ও সিএনজি ভাড়া জনপ্রতি ২৫০ টাকা। টেকনাফ যেতে সময় লাগে প্রায় দুই ঘন্টা। আর সকালের জাহাজ ধরতে চাইলে কক্সবাজার থেকে ভোর ৬টার মধ্যে টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে।

শিমুল বাগান ভ্রমণ গাইড

টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ  যাবার উপায়

টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপ যেতে হবে জাহাজে অথবা ট্রলারে করে। প্রতিদিন প্রতিদিন বেশ কয়েকটি জাহাজ/শীপ টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে আসা যাওয়া করে। এই রুটে চলাচলকারী শীপের মধ্যে আছে কেয়ারী সিন্দাবাদ, কেয়ারি ক্রজ এন্ড ডাইন, এম ভি ফারহান, আটলান্টিক ইত্যাদ। জাহাজে করে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা। জাহাজের ক্লাস ও মান অনুযায়ী সেন্টমার্টিন যাওয়া ও আসার ভাড়া ৮৫০ থেকে ১৬০০ টাকা।

টেকনাফের  জেটি ঘাট থেকে প্রতিদিন জাহাজগুলো সকাল ৯.০০-৯.৩০ মিনিটে সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেন্টমার্টিন থেকে ফেরত আসে বিকাল ৩.০০-৩.৩০ মিনিটে। সেন্টমার্টিন যাওয়ার শীপের টিকেট সাধাণত যাওয়া ও আসা সহ নিতে হয়। টিকেট করার সময় কবে ফিরবেন তা বলে নিতে হবে। নভেম্বর থেকে এপ্রিল এই পাঁচ মাস জাহাজ চলে। অন্য সময়ে গেলে ট্রলার অথবা স্পিডবোট দিয়ে যেতে হবে। টেকনাফ নামারবাজার জেটি ঘাট থেকে ট্রলার, স্পিডবোট ও মালবাহী ট্রলার ছাড়ে যায় সেন্টমার্টিন। ট্রলারে সেন্টমার্টিন যাবার ভাড়া ২৫০-৩৫০ টাকা। শীত মৌসূম ছাড়া বাকি সময় সাগর উত্তাল থাকায় ভ্রমণ নিরাপদ নয়।

সুন্দরবন ভ্রমণ গাইড

সেন্টমার্টিন থেকে ছেঁড়া দ্বীপ যাবার উপায়

ছেঁড়া দ্বীপ আসতে হোলে প্রথমে  সেন্টমার্টিন আসতে হবে। সেন্টমার্টিন যেতে চাইলে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে যাওয়া সব থেকে সুবিধাজনক। সেন্টমার্টিন যাবার বেশিরভাগ শীপ টেকনাফ থেকে ছেড়ে যায়। টেকনাফ থেকে জাহাজে, ট্রলারে অথবা স্প্রীডবুটে  করে সেন্টমার্টিন যাওয়া যায় । ঢাকা থেকে যেতে চাইলে সরাসরি বাসে টেকনাফ গিয়ে সেখান থেকে জাহাজে অথবা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন যাওয়া সব থেকে সুবিধাজনক । কক্সবাজার ভ্রমণ পরিকল্পনায় থাকলে প্রথমে কক্সবাজার হয়ে তারপর টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন। অথবা কক্সবাজার থেকে এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস শীপে সরাসরি সেন্টমার্টিন যাওয়া যায় । বর্তমানে চট্টগ্রাম থেকেও সেন্টমার্টিন যাওয়ার জন্য এমভি বে ওয়ান শীপ চালু হয়েছে।

সেন্টমার্টিন থাকার উপায়

সেন্টমার্টিনে রাত্রি যাপনের জন্য বিভিন্ন মানের রিসোর্ট, হোটেল ও কটেজ রয়েছে। ছুটির দিনে গেলে আগে থেকে বুকিং করে যাওয়া ভালো। তবে চাইলে সেখানে গিয়েও আপনার পছন্দমত রিসোর্ট ঠিক করতে পারবেন। সেন্টমার্টিনের জনপ্রিয় রিসোর্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে –

বিরিশিরি দুর্গপুর ভ্রমণ গাইড

সেন্টমার্টিন রিসোর্ট ও হোটেল

ব্লু মেরিন রিসোর্ট (Blue Marine Resort):

সেন্টমার্টিন দ্বীপের ফেরি ঘাটের খুব কাছেই ব্লু মেরিন রিসোর্টের। ব্ল–মেরিন রিসোর্টের এসিযুক্ত ডাবল বেডরুমের ভাড়া ১৫০০০ টাকা এবং নন-এসি ৫০০০ টাকা, ট্রিপল রেডরুমের প্রতিটির ভাড়া ৩০০০ টাকা, ছয়জনের বেডরুমের ভাড়া ৪০০০ টাকা এবং দশজনের বেডরুমের ভাড়া ৫০০০ টাকা। যোগাযোগঃ 01817 060065

প্রাসাদ প্যারাডাইস রিসোর্ট (Praasad Paradise Resort):

সেন্টমার্টিন বাজারের ভেতর দিয়ে আরো কিছুটা উত্তর দিকে এগিয়ে গেলে প্রাসাদ প্যারাডাইস রিসোর্টের। বিভিন্ন ধরনের ১৬টি রুমের যেকোন একটি ভাড়া নিতে খরচ হবে ২০০০-৫০০০ টাকা। যোগাযোগঃ 01995 539248, 01883 626003

নীল দিগন্তে রিসোর্ট (Neel Digante Resort):

সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ বীচের কোণাপাড়ায় জেটি থেকে বেশখানিকটা দূরে নীল দিগন্তে রিসোর্টটি অবস্থিত। নীল দিগন্তে রিসোর্টের নানা ধরণের কটেজ টাইপ রুমে থাকতে খরচ হবে ১৫০০-৫০০০টাকা। যোগাযোগঃ 01730051004

প্রিন্স হেভেন রিসোর্ট (Prince Heaven Resort):

উত্তর বিচে অবস্থিত প্রিন্স হেভেন রিসোর্টে মোট ২৪ টি রুম ও একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। প্রিন্স হেভেন রিসোর্টের রুম ভাড়ার পরিমাণ ১,৫০০-৩,৫০০ টাকা। যোগাযোগঃ 01995539246, 01883626002

দি আটলান্টিক রিসোর্ট(The Atlantic Resort):

পশ্চিম বীচে অবস্থিত এই রিসোর্টটি।এখানে রাত্রি যাপনের জন্য ৪৩ টি রুম রয়েছে। আর এখানে থাকতে চাইলে খরচ করতে হবে ৩৫০০ টাকা থেকে ১২০০০ টাকা পর্যন্ত। যোগাযোগঃ 01700969212, 01834267922

ড্রিম নাইট রিসোর্ট (Dream Night Resort):

পশ্চিম বীচের শেষ প্রান্তে ড্রিম নাইট রিসোর্টের অবস্থিত। এখানে প্রতিটি রুমে ২ থেকে ৪ জনের রাত্রিযাপনের সুযোগ রয়েছে। এই রিসোর্টে রুম ভাড়া ১৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকা পর্যন্ত। যোগাযোগঃ 01825 656326, 01730 235002

সায়রী ইকো রিসোর্ট (Sayari Eco Resort):

দক্ষিণ বীচে নজরুল পাড়ায় রয়েছে সায়রী ইকো রিসোর্ট। নান্দ্যনিকতা অনন্য এই রিসোর্টে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ১৮ টি রুম রয়েছে। এই রিসোর্টে রুম ভাড়া ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে । যোগাযোগঃ 01610 555500

সাজেক ভ্যালী ভ্রমণ গাইড

এছাড়াও এখানে রয়েছে ‎কোরল ব্লু, মারমেইড, দীপান্তর, পান্না রিসোর্ট, সি প্রবাল, ‎সি ইন, ‎হোটেল সাগর পাড়, রিয়াদ গেস্ট হাউজ, হোটেল স্বপ্ন প্রবাল, শ্রাবণ বিলাস, সানসেট ভিউ ইত্যাদি।

সেন্টমার্টিনে খাবার উপায়

এখানকার সব রিসোর্টেই খাবারের ব্যবস্থা আছে। আপনি যে রিসোর্টে থাকবেন সেখানে খাবার ব্যবস্থা আছে কিনা তা আগেই জেনে নিন। সামুদ্রিক মাছের নানা পদের সাথে বাংলা খাবারের আয়োজন থাকে এখানকার প্রায় সব হোটেলেই। রিসোর্ট গুলোতেই থাকে বারবিকিউ এর সোব্যবস্থা। সেন্টমার্টিন বাজারে কাছে বেশ কিছু খাবার হোটেল রয়েছে। আপনি চাইলে সে গুলো থেকেও খাবার খেতে পারবেন। যদি দিনে দিনে ফিরতে চান সেই ক্ষেত্রের বাজারের হোটেল গুলোতেই খাবার পাবেন।

এখানকার হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোর মধ্য্যে কয়েকটি হল কেয়ারি মারজান রেস্তোরাঁ, বিচ পয়েন্ট, হোটেল আল্লার দান, বাজার বিচ, আসাম হোটেল, সি বিচ, সেন্টমার্টিন, কুমিল্লা রেস্টুরেন্ট, রিয়েল রেস্তোরাঁ, হাজী সেলিম পার্ক, সেন্টমার্টিন টুরিস্ট পার্ক, হোটেল সাদেক ইত্যাদি। তবে খাবার আগে অবশ্যই খাবার ও দাম একটু যাচাই করে নিবেন।

সিলেটের ভোলাগঞ্জ ভ্রমণ গাইড

সেন্টমার্টিন যা খাবেন

সেন্টমার্টিনের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ও জনপ্রিয় জিনিস হল ডাব যা একাধারে মিষ্টি ও সুস্বাদু। সেন্টমার্টিনে গেলে অন্তত একটা ডাব পান করা উচিত। যারা মাছ খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য সেন্টমার্টিন কোরাল, সুন্দরী পোয়া, ইলিশ, রূপচাঁদা, লবস্টার, কালাচাঁদা ইত্যাদি নানান ধরনের সামুদ্রিক মাছ রয়েছে । নিজের মত করে মাছ পছন্দ করে কিনে বারবিকিউ করার সুযোগ থাকে সব রিসোর্ট ও হোটেলেই। আর যারা শুটকি ভালবাসেন তাদের জন্য এখানে রয়েছে লইট্টা, ছুড়ি, রূপচাঁদা, কাচকি ইত্যাদি সহ নানা ধরনের সামুদ্রিক মাছের শুঁটকি।

সতর্কতা ও ভ্রমণ টিপস

  • কোন সমস্যা হলে টুরিস্ট পুলিশের সহযোগিতা নিন। হটলাইন +০৮৮০১৭ ৬৯৬৯ ০৭৪০।
  • কম খরচে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের জন্যে অফসিজনে যেতে হবে।
  • যেকোন কিছু কেনা ও যাতায়াতের ভাড়ার ক্ষেত্রে দরদাম ঠিক করে নিন।
  • কোন রেস্টুরেন্টে কিছু খাবার আগে দাম ঠিক করে নিন।
  • হোটেল ঠিক করার আগে হোটেল সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিবেন।
  • সাগরে নামার খেত্রে জোয়ার-ভাটার সময় মেনে নামবেন।

 


পরিচিতদেরকে জানাতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!